সুইজারল্যান্ড এর টার্গেট কি শুধূ নেইমার ?

এক ম্যাচেই ব্রাজিলিয়ান স্টার নেইমার ১০ বার ফাউলের শিকার

বার বার ফাউলের শিকার নেইমার
১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ এর পর এই প্রথম একজন প্লেয়ারকে এক ম্যাচেই ১০ বার ফাউল করা হয়।

ম্যাচের জন্য যদিও নেইমারের ফিটনেস নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন ছিল তার পরও শারিরিক চিকিৎসার মাধ্যমে তাকে যথেষ্ট সারিয়ে তোলা হয়েছিল। ম্যাচ শুরুর পূর্বে প্রেস কনফারেন্সে সুইচ কোচ ভ্লাদিমির পেট্রকোভিচ ২৬ বছর বয়সী অপ্রতিরোধ্য নেইমার কে নিয়ে আলোচনায় ছিলেন এবং বলেছিলেন তাদের কাছে নেইমারকে আটকানোর ভালো পথ আছে।

রেফারির কাছে সহায়তা চেয়ে ও পেলেন না নেইমার
রেফারির কাছে সহায়তা চেয়ে ও পেলেন না নেইমার

গ্রানিট ঝাখা নেইমারের শার্টটি আটকানোর আগেই ভ্যালন বিহমী প্রথম আঘাত করে নেইমার কে। এরপরই আবার লিচটেইনার অসাবধানতা বশত নেইমার এর শার্ট টেনে ধরেন।

অন্য দলের একজন সেরা খেলোয়াড়কে আটকানো বা ট্যাকেল করা খেলারই একটা অংশ কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধেই সুইজারল্যান্ড তাদের পরিকল্পনার বাস্তব রূপ দেয়। একের পর এক ফাউল করে গতি রোধ করে নেইমার এর। রেফারির কাছ থেকেও যেন আশানুরুপ সহায়তা পাচ্ছিলেন না নেইমার।

নেইমার এ্যাটাক
বার বার ফাউলের শিকার নেইমার

১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ এর পর এই প্রথম একজন প্লেয়ারকে এক ম্যাচেই ১০ বার ফাউল করা হয়। ১৯৯৮ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ও তিউনিশিয়ার ম্যাচে ইংলিশ স্ট্রাইকার অ্যালান শিয়ারার ১১ বার ফাইল করে তিউনিশিয়া। শেষ পর্যন্ত ২-০ গোলে ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড।

খেলার পরিশেষে দেখা যায় নেইমার আটকানোর মিশনে নেমে সফল হল সুইজারল্যান্ড।

 

 

এই বিভাগের অন্যান্য খবর লেখক খেকে আরও